শনিবার, ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ,
শিরোনামঃ
প্রয়াত জন‌নেতার ১০ম মৃত্যুবা‌র্ষিকী‌ উপলক্ষে হাজীগঞ্জ শাহী মসজিদে মিলাদ ও দোয়া সিদ্ধিরগঞ্জে কাজী মোহসিনের নেতৃত্বে মসজিদের মোতওয়াল্লী ও সাধারণ সম্পাদকে মারধরের অভিযোগ সিদ্ধিরগঞ্জে পেশিশক্তির দাপটে সরকারি জমিতে পাকা স্থাপনা তৈরির পায়তারা, কতৃপক্ষের নজরদারি প্রয়োজন আড়াইহাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত আড়াইহাজারে পৃথক দুইটি স্থানে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু  নির্বাচনের দিন আমার চোখ বন্ধ থাকবে: জেলা প্রশাসক  সিদ্ধিরগঞ্জে অজ্ঞাত এক নারীর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার মে দিবসে মায়ের হাতের রান্নার বিনামূল্যে শরবত বিতরণ প্রয়াত নাসিম ওসমানের মৃত্যু বার্ষিকীতে আলহাজ্ব কাজী আমির এর উদ্দ্যােগে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল নাঃগঞ্জে নারী উদ্যোক্তা ফারজানা’র উদ্যোগে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে সুপেয় ঠান্ডা পানির শরবত ও স্যালাইন বিতরণ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে জেনারেল ওসমানীর অবদান  ইতিহাসে চির ভাস্বর ও অম্লান: হাসিনা রহমান সিমু

নিউজ ২৪ নারায়ণগঞ্জ:

বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রধান সেনানায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানীর ৪০তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি,২০২৪, বংগবীর ওসমানী স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে আনন্দধামের সহযোগিতায় ঢাকা ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাবেক অতিরিক্ত আই জিপি সৈয়দ বজলুল করিম বিপি এম।

সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডা: এ কে আবদুল মোমেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সাবেক পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান, প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী, তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ডা: ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী ও ব্যারিস্টার সৈয়দ ছায়েদুল হক সুমন এম পি বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে মরহুম ওসমানীর উপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন মেজর জেনারেল ইব্রাহিম, মেজর জেনারেল আবদুস সালাম চৌধুরী, মেজর জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার আলম, আনন্দধামের নির্বাহী চেয়ারম্যান হাসিনা রহমান সিমু প্রমুখ। অনুষ্ঠানে আনন্দধামের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে আনন্দধামের নির্বাহী চেয়ারম্যান হাসিনা রহমান সিমু তার বক্তব্যে বলেন আজ ১৬ই ফেব্রুয়ারি,২০২৪, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনানায়ক বঙ্গবীর জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর ৪০ তম মৃত্যু বার্ষিকী। আমি গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি বাংলা মায়ের এই বিপ্লবী সন্তানকে যার অসাধারণ মেধা, যোগ্যতা, দেশপ্রেম, দূরদর্শী সমরকৌশলে শক্তিশালী পাকিস্তানি শত্রুবাহিনী পরাস্ত হয়। যার ফলশ্রুতিতে আমাদের মাতৃভূমি আজ স্বাধীন।

যুদ্ধবিদ্যার সুনিপুণ কারিগর অসাধারণ সাহসী, তেজস্বী ও নির্ভীক সেনানায়ক জেনারেল ওসমানীর সুষ্ঠু পরিকল্পনা ও সুদক্ষ নেতৃত্বে দ্রুতগতিতে মুক্তিযুদ্ধ বেগবান হয়েছিলো। তিনি বাংলাদেশকে এগারোটা সেক্টরে ভাগ করে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করেন। কয়েক মাসের মধ্যেই নবগঠিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিকট পাকিস্তানি বাহিনী নাস্তানাবুদ হতে থাকে, বিভিন্ন যুদ্ধে শোচনীয় পরাজয় বরণ করতে থাকে এবং ৯ মাসেরও কম সময়ে আমাদের বিস্ময়কর বিজয় অর্জিত হয়।

তিনি বলেন, আমি মনে করি জেনারেল ওসমানীর বিপ্লবী জীবন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে দ্বীপ শিখা হয়ে পথ দেখাবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে জেনারেল ওসমানীর অবদান বাংলাদেশের ইতিহাসে চির ভাস্বর ও অম্লান । পরিশেষে বাংলাদেশের এই মহান সুর্য সন্তান জেনারেল ওসমানীর বিদেহী আত্মার উদ্দেশ্যে উনি বলেন “ তুমি যেখানেই থাকো ভালো থেকো, আর জেনে রাখো তোমার বাংলাদেশ বংগবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশ্ব দরবারে মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে আছে”।

খবরটি সবার সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের আরও খবর...।