শনিবার, ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ,
শিরোনামঃ
প্রয়াত জন‌নেতার ১০ম মৃত্যুবা‌র্ষিকী‌ উপলক্ষে হাজীগঞ্জ শাহী মসজিদে মিলাদ ও দোয়া সিদ্ধিরগঞ্জে কাজী মোহসিনের নেতৃত্বে মসজিদের মোতওয়াল্লী ও সাধারণ সম্পাদকে মারধরের অভিযোগ সিদ্ধিরগঞ্জে পেশিশক্তির দাপটে সরকারি জমিতে পাকা স্থাপনা তৈরির পায়তারা, কতৃপক্ষের নজরদারি প্রয়োজন আড়াইহাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত আড়াইহাজারে পৃথক দুইটি স্থানে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু  নির্বাচনের দিন আমার চোখ বন্ধ থাকবে: জেলা প্রশাসক  সিদ্ধিরগঞ্জে অজ্ঞাত এক নারীর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার মে দিবসে মায়ের হাতের রান্নার বিনামূল্যে শরবত বিতরণ প্রয়াত নাসিম ওসমানের মৃত্যু বার্ষিকীতে আলহাজ্ব কাজী আমির এর উদ্দ্যােগে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল নাঃগঞ্জে নারী উদ্যোক্তা ফারজানা’র উদ্যোগে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে সুপেয় ঠান্ডা পানির শরবত ও স্যালাইন বিতরণ

মুখ দিয়ে বললেই কি অবাঞ্চিত হয়ে যায়: আনোয়ার

নিউজ ২৪ নারায়ণগঞ্জ:
নিজস্ব প্রতিবেদক: নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগ অফিসে তালা এবং অবাঞ্চিত ঘোষনা নিয়ে অবশেষে মুখ খুলেছেন সভাপতি আনোয়ার হোসেন।

তিনি বলেন, ‘কমিটি আমি এককভাবে ঘোষণা করিনি, দলের সাধারণ সম্পাদক ও আমি মিলে কমিটি ঘোষণা করেছি। তবে স্বার্থে আঘাত লাগার কারণে তারা আমার ওপরে দোষারোপ করছে।

শনিবার রাতে এনএনডি টিভিকে তিনি আরও বলেন, ‘মহানগরের ২৭টি ওয়ার্ডের জন্য কেন্দ্র থেকে বার বার চাপ দেওয়ার পরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরে ১৭টি ওয়ার্ডের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

কমিটি ঘোষণা করার আগে আমরা বেশ কয়েকবার মিটিং করেছি, সেখানে নেতাকর্মীরা বলেছে দলের সভাপতি -সেক্রেটারীর প্রতি আমাদের আস্থা আছে। তারা যেভাবে দলের কমিটি করবে আমরা সেটা মেনে নেবো। পরে সম্মেলন করে কমিটি ঘোষণা করেছি। তবে যেসব ওয়ার্ডে একাধিক সভাপতি সেক্রেটারী প্রার্থী ছিলনা, সেখানে একক প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছি।  এই সাগরকে আমি মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য করেছি, আরাফাতকে মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক করেছি। তবে আরাফাত দলের সাধারণ সম্পাদক হতে চেয়েছিল। একারণে তার ক্ষোভ রয়েছে। আর কোন নাগরিক হয়ে একজন নেতাকে কেউ অবাঞ্চিত করতে পারে। মুখ দিয়ে বললেই কি সব হয়ে যায়। যখন মেয়র আইভীর সাথে কেউ ছিলনা তখন আমি তার সাথে ছিলাম।

তিনি আরও বলেন, ১৬ নং ওয়ার্ডের সভাপতি প্রার্থী ছিল মনোয়ার হোসেন মনা। তার অতীতের কর্মকাণ্ড ভালোনা। তার এক ছেলে বিএনপির রাজনীতি করে। সে কোন আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ডে আসেনা। তাকে দিলে দলের কোন কাজ হয়না। সে শুধু দেওভোগ অফিসে বলে থাকে। সে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ডুবিয়ে ফেলেছে। একারণে সভাপতি ৪ জন প্রার্থীর মধ্যে যাকে ভালো মনে হয়েছে তাকে সভাপতি করেছি। আর এই মনা সম্পর্কে মেয়র আইভীর মামা হয়। একারণে স্বার্থে আঘাত লাগায় এই অভিযোগ তুলেছে। সাধারণ সম্পাদের বেলায় যাকে যোগ্য মনে হয়েছে তাকে করেছি।

তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা আওয়ামী লীগ অফিস আমার ব্যক্তিগত অফিস নয়। এই বিষয়টি আওয়ামী লীগ দল দেখবে। আওয়ামী লীগ তো আর আমি একা করিনা। দল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

খবরটি সবার সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের আরও খবর...।