বৃহস্পতিবার, ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ,
শিরোনামঃ
বাসে শিক্ষার্থীদের হাফ পাস দেওয়া হচ্ছে না, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ  বন্দরে গাঁজা প্রাইভেটকারসহ ৩ জন মাদক কারববারি আটক রূপগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত  আন্দোলনে গৃহবধূ সুমাইয়ার লাশ ৪ মাস পর কবর থেকে উত্তোলন  সোনারগাঁয়ে গাঁজা ও ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি নারীসহ ৪ জন আটক নারায়ণগঞ্জে চুরির অপবাদ দিয়ে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা আড়াইহাজারের গোপালদী বাজারে ভয়াবহ আগুন  স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে ‘চক্ষুসেবায় নারীদের অভিগম্যতা নিশ্চিৎকরণ’ বিষয়ক পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত সোনারগাঁয়ে চুন কারখানার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন  আড়াইহাজারে ইয়াবাসহ একজন আটক

মুরগি আর পান ব্যবসায়ী,গার্মেন্টস কর্মী ও ড্রাইভাররা এখন সাংবাদিক

নিউজ ২৪ নারায়ণগঞ্জঃ

নিউজ ডেস্কঃঅলিতে গলিতে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে উঠেছে নাম সর্বস্ব ভূয়া পুলিশ, ভূয়া মানবাধিকার, ভূয়া ডাক্তার আর ভূয়া সাংবাদিক সংগঠনদের দৌরাত্ম্য অতীতের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করে চরমে পৌঁছেছে।

যার মাধ্যমে প্রতারিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এই ভূয়া মানবাধিকার সংগঠনের কারনে মানবাধিকার শব্দটি আজ আতংকের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তথাকথিত মানবাধিকার সংগঠন গুলোর কারনে ধীরে ধীরে সাধারণ মানুষ মানবাধিকার এর উপর থেকে তাদের আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলছে। মানবাধিকারের একটি চক্র জেল থেকে আসামী ছাড়ানো এবং নির্যাতিত মানুষকে আইনী সহায়তা প্রদানের নামে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা করছে। পাশাপাশি সারা দেশ ব্যাপী চলছে তাদের কার্ড বাণিজ্য। যাদের মানবাধিকার সম্বন্ধে নূন্যতম জ্ঞানও নেই তাদের হাতে মাত্র এক হাজার টাকার বিনিময়ে তুলে দেওয়া হচ্ছে মানবাধিকার কর্মীর আইডি কার্ড। তাদের কাছ থেকে ৫ হাজার টাকা নিয়ে থানা কমিটি এবং ১০ হাজার টাকার বিনিময়ে জেলা কমিটি গঠনের অনুমোদনও দেয়া হচ্ছে। ব্যাঙ্গের ছাতার মতো সারা দেশে খুলে বসেছে শাখা প্রশাখা, এমনও অনেক সংগঠন আছে যারা সরকারের কোন সংস্থারই অনুমোদন না নিয়ে দীর্ঘ দিন থেকে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। শুধু মাত্র প্রেস লেখা আইডি কার্ড কেনাবেচাই যাদের মূল পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানবাধিকার নামক সংস্থায় কাজ করে মুরগী আর পান ব্যবসায়ী, পেশাদার ছিনতাইকারীরা নামের আগে পিছে বসাচ্ছে সাংবাদিক। নিজের নাম লিখতে কলম ভাঙ্গে, সাংবাদিক বলতে গেলে উচ্চারণ করে বসে সামবাদিক, নিজের সংগঠনটির নাম পর্যন্ত বলতে পারে না-তারাই রাতারাতি মানবাধিকার-সাংবাদিক সংগঠনের নেতা বনে গেছেন। ভূয়া সাংবাদিকদের সংখ্যা বৃদ্ধির পেছনে খোদ পুলিশেরও অনেকটা ভুমিকা রয়েছে। কারণ, পুলিশের সঙ্গেই ওইসব ভূয়া ও নামধারী সাংবাদিকদের বেশি সখ্যতা। এরা প্রায়ই থানার ভিতরে দারোগাদের সাথে গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডাবাজিতে মত্ত থাকে। ‘দালাল’ হিসেবে ঘুষ বাণিজ্যে সরাসরি সহায়তা করে, পুলিশের ‘সোর্স’ হিসেবেও তারা বিশ্বস্থ! সারা দেশে ‘ভুয়া মানবাধিকার কর্মি আর ভূয়া সাংবাদিক’দের দৌরাত্ম্য অতীতের সকল রেকর্ড ভঙ্গ করে চরমে পৌঁছেছে। ভুয়া সাংবাদিকেরা বিভিন্ন প্রতারণার ফাঁদ পেতে এবং তথাকথিত মানবাধিকার সংগঠনের সদস্য-সমর্থকরা নিজেদেরকে ‘মানবাধিকার সাংবাদিক’ পরিচয় দিয়ে নিরীহ লোকজনকে নানাভাবে হয়রানি করছে বলেও এন্তার অভিযোগ উঠেছে। সাংবাদিক পরিচয়ে এরা নানা অপকর্মে জড়িত হয়ে পড়ছে। এই চক্রে বিতর্কিত নারী সদস্যও থাকেন। এরা মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসে ‘প্রেস’ কিংবা ‘সংবাদপত্র’ লিখে পুলিশের সামনে দিয়েই নির্বিঘ্নে দাবড়ে বেড়ায়। এদের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও বিভিন্ন যানবাহনও থাকে চোরাই এবং সম্পূর্ণ কাগজপত্রবিহীন। ভূয়া সাংবাদিক আর কথিত মানবাধিকার কর্মিদের নানা অপকর্মের কারণে প্রকৃত পেশাদার সাংবাদিকদের ভাবমূর্তি এখন প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। আর বর্তমানে এফবি খোললেই কোন কথাই নেই সাংবাদিক আর মানবাধিকার নেতার অভাব নেই। এতে করে পেশাদার সাংবাদিকরা আজ নিজেদের সাংবাদিক পরিচয় দিতে লজ্জাবোধ করেন। ভূয়া সাংবাদিকদের প্রতারণার জাল কোনো এক ছড়াকার টিটকারির সুরেই ছন্দ মিলিয়ে লিখেছেন- ‘হঠাৎ করে এই শহরে এলো যে এক সাংবাদিক, কথায় কথায় তোলে ছবি ভাবখানা তার সাংঘাতিক। তিলকে সে বানায় তাল-তালকে আবার তিল, চড়ুইকে সে পেঁচা বানায় কাককে বানায় চিল। পুলিশ দেখে মুখ লুকিয়ে পালায় দিগ্বিদিক, সবাই বলে লোকটা নাকি ভূয়া সাংবাদিক।’ পেশাদার সম্মানিত সাংবাদিকদের জন্য বিষয়টি লজ্জাকর হলেও ছড়া ছন্দের মতই ভূয়া সাংবাদিকরা দেশ জুড়ে বেহাল পরিস্থিতির সৃষ্টি করে ফেলেছে। সাংবাদিকদের মতো বেশভূষায় সেজেগুজে একশ্রেণীর প্রতারক অলিগলি, হাট-বাজার চষে বেড়াচ্ছেন। পান থেকে চুন খসলেই রীতিমত বাহিনী নিয়ে হামলে পড়ছেন সেখানে। প্রকৃত ঘটনা কি-সে ঘটনার আদৌ কোনো নিউজ ভ্যাল্যু আছে কি না, সেসব ভেবে দেখার ফুসরৎ তাদের নেই। তাদের দরকার নিজেদের প্রতাপ দেখিয়ে, আতংক ছড়িয়ে টুপাইস কামিয়ে নেয়া। টাকা পকেটে না আসা পর্যন্ত চিল্লাপাল্লা, হুমকি, ভীতি প্রদর্শনের সব কান্ডই ঘটিয়ে থাকেন তারা। রাজধানী থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত পল্লীর সাধারণ বাসিন্দারা পর্যন্ত কথিত সাংবাদিক কার্ডধারী ভূয়াদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন, তটস্থ থাকছেন। পেটে বোমা ফাটালেও দু’ লাইন লেখার যোগ্যতাহীন টাউট বাটপারের দল চাঁদাবাজিতে সিদ্ধান্ত। ভূয়া সাংবাদিকের দৌরাত্ম্য নতুন নয়, কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে তা বেড়ে অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে।
সাংবাদিকতার যে মহান পেশা সকল শ্রেণী-পর্যায়ের ঘুষ-দুর্নীতি, অনিয়ম, বিভ্রান্তি, অসঙ্গতির বিস্তারিত তুলে ধরে, এখন সে পেশার নাম ভাঙ্গিয়েই চলছে ভয়ংকর ফাঁকিবাজী, চাঁদাবাজি, জোর-জুলুমের হাজারো কারবার। কারা অপকর্মটি করছেন? অনেকেরই তা জানা আছে। সাংবাদিক না হয়েও সাংবাদিকতার বেশভূষা তাদের মূল পুঁজি। খ্যাত-অখ্যাত একাধিক গণমাধ্যমের ৪/৫টি আইডি কার্ড বুকে পিঠে ঝুলিয়ে দাপিয়ে বেড়ায় সর্বত্র। যারা পেশাদার সাংবাদিক তাদের কারো না কারো সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলে সাইনবোর্ড হিসেবেও ব্যবহার করেন তারা। সম্ভব হলে সাংবাদিকদের কোনো সংগঠনে নিজের নামটা লিখিয়ে নেয়, তা না হলে নিজেরাই ‘সাংবাদিক’বা ‘রিপোর্টার’বা ‘প্রেসক্লাব’ শব্দ যোগ করে ভূইফোঁড় কোনো সংগঠন খুলে বসে। প্রয়োজনে টাকা-পয়সা খরচ করে রেজিস্ট্রেশনও করিয়ে নেয়। পেশাজীবী সংগঠন গড়তে, বৈধতা পেতে যেহেতু আলাদা কোনো নিয়ম কানুনের দরকার পড়ে না; সেই সুযোগে ঢাকা কাওরানবাজার,নারায়নগন্জ্জসহ আশপাশের জেলা গুলোতে আলু পটলের ব্যবসায়ি, মুগদা-মান্ডার বংশানুক্রমের জেলেও এক মুহূর্তেই সাংবাদিক ফাউন্ডেশন নামক সংগঠনের রেজিষ্ট্রেশন পেয়ে যাচ্ছেন। তখন তাদের বুলি থাকে অন্যরকম-“আমি সাংবাদিক কি না সেটা আপনার জানার দরকার নাই, আমি সাংবাদিকদের প্রেসিডেন্ট। আমি সাংবাদিক বানাই, আমার স্বাক্ষরে আইডি কার্ড দেই- আমার পরিচয় আলাদাভাবে দেয়ার কি আছে? ভূয়াদের এতোসব সাংগঠনিক প্রক্রিয়া ও কথিত ক্লাব-ইউনিটির দাপ্তরিক প্রতারণার দখলে নানাভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন মানুষজন। প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ছে মহান সাংবাদিকতার পবিত্র পেশাটিও।

টাকায় কেনা পদ-পদবি।
আইন সহায়তা প্রদানের নামে গড়ে তোলা কথিত এক মানবাধিকার ফাউন্ডেশন এক হাজার টাকায় তাদের সদস্যপদ বিক্রি করছে। কোন থানা কমিটি করতে আগ্রহীদের কাছ থেকে ৫ হাজার টাকা এবং জেলা কমিটির জন্য ১০ হাজার টাকা ফি আদায় করে নেয়। শর্ত দেওয়া হয়, সালিশ বৈঠকের মাধ্যমে কোন টাকা আয় হলে তা আলোচনার মাধ্যমে ভাগাভাগি করে নিতে হবে। আজীবন সদস্য হতে হলে দিতে হবে অন্তত ১০ হাজার টাকা। সংগঠনের কোন সদস্য সাংবাদিক হতে চাইলে ‘সাংবাদিক কার্ড’ বাবদ দিতে হবে আলাদা টাকা।
শুধু এই ফাউন্ডেশনই নয়, এভাবে সাধারন মানুষের সঙ্গে মানবাধিকারের নামে প্রতারনা করছে দেড় শতাধিক তথাকথিত মানবাধিকার সংগঠন। জয়েন্ট স্টক কোম্পানী ও ফার্মস এর দপ্তর থেকে সোসাইটি এ্যাক্টের অধিনে নিবন্ধন নিয়ে মানবাধিকারের নামে প্রতারনা করছে বিভিন্ন চক্র। এই প্রতারক চক্রের একটি বড় অংশ বিভিন্ন অখ্যাত আন্ডারগ্রাউন্ড পত্রিকার কার্ডধারী সাংবাদিক।  কিম্ভূতকিমাকার নামধামের এসব মানবাধিকার সংগঠনের কর্মকান্ড মনিটরিং না করায় বাধাহীনভাবে তাদের অপকর্ম বেড়েই চলেছে।

একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রস্তুতের নিমিত্তে গত কয়েকদিন রাজধানীর থানা প্রাঙ্গনগুলোতে সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সরেজমিনকালে এক হতাশাব্যঞ্জক চিত্রই বেরিয়ে আসে। বিভিন্ন নামের হরেক আকৃতির পত্রিকা আর মানবাধিকার সংগঠনের ‘সাংবাদিক কার্ডধারীরা’ থানা-পুলিশের দালালি ও তদবির কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করছে। অনেকে আইডি কার্ড ঝুলিয়ে প্রকাশ্যেই পুলিশ, র‌্যাব, ডিবি’র সোর্সের দায়িত্ব পালনে ব্যস্ত। সংগঠনগুলো থেকে দেয়া আইডি কার্ডসমূহে ‘মানবাধিকার লংঘন সংক্রান্ত তদন্তকারী কর্মকর্তা’ ফিল্ড অফিসার, জোনাল অফিসার (ইনভেস্টিগেশন), থানা কমিটির সেক্রেটারী, মহানগর কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান, কো-অর্ডিনেটর (তদন্ত সেল), পরিচালক (তদন্ত) ইত্যাদি পদবী লেখা থাকে। সন্ধ্যার পর একেকটি থানা চত্বরে, আশপাশের চা দোকানে, দারোগাদের টেবিলে টেবিলে ১৫/২০ জন কথিত সাংবাদিক ও তথাকথিত মানবাধিকার কর্মির জটলা থাকে। থানা, ফাঁড়ি, পুলিশ ষ্টেশন কেন্দ্রিক তথাকথিত সাংবাদিক আর মানবাধিকার তদন্ত কর্মকর্তার সংখ্যা কত-তা হিসেব কষে বলা মুশকিলই বটে। থানায় থানায় গভীর রাত পর্যন্ত পুলিশ কেন্দ্রিক কি কাজ তাদের
সরেজমিন অনুসন্ধানকালে যে দৃশ্যপট দেখা গেছে তা সবিস্তারে উল্লেখ করে ঘৃণার বিস্তার ঘটানো অবান্তর। বিশিষ্টজনদের মতে, পেশাদার সাংবাদিকদের ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে করছে।

খবরটি সবার সাথে শেয়ার করুন

৩২ responses to “মুরগি আর পান ব্যবসায়ী,গার্মেন্টস কর্মী ও ড্রাইভাররা এখন সাংবাদিক”

  1. Sohel Rana says:

    মুরগি ব্যাবসায়ী আর পানের দোকান দার সম্পাদক হলে সাংবাদিক আর কি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হবে ? এরা তো সব এখন চ্যালেনের চেয়ারম্যান বড় বড় সামবাদিক ?

  2. Sumon says:

    ১০০০০% সহমত প্রকাশ করি সত্য কথা বলেছেন একদম বাস্তব চিত্র

  3. আমি আপনাদের চ্যানেলের রিপোর্টার হইতে চাই,,,!!

  4. SHEIKH RASEL says:

    লেখকের নাম প্রকাশ করুনঃ

  5. কঠিন বাস্তবতা,,,, সাংবাদিক নামের সাংঙ্গাতিকদের জন্য প্রকৃত পেশাদার রা আজ অবহেলিত।।।।

  6. ভাবলাম খবরটা বুঝি নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের প্রেক্ষাপটে লেখা।
    কিন্তু দেখছি এ চিত্র তো পুরো দেশের।
    তবে প্রশ্ন হলো সাংবাদিকতার এমন দূরাবস্থার জন্য প্রকৃত সংবাদকর্মীরাই বহুলাংশে দায়ী।
    আমরা আমাদের পেশাদারিত্ব ভুলে দলকানা ও তোষামোদি হয়ে সাময়িক স্বার্থ হাসিলে মত্ত হওয়ায় অপসাংবাদিকতা রুখতে নৈতিক শক্তি হারিয়েছি। এই সুযোগে অপসাংবাদিকতা বেড়াছে। নামে বেনামের সংবাদপত্রের কার্ড বিক্রির হিড়িক পড়েছে।
    এখনও সময় আছে প্রকৃত সাংবাদিকরা সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ হয়ে সোচ্চার হোন।আর সরকারের কাছে এ পেশার মান রক্ষায় শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মত সাংবাদিক,নিবন্ধন পরীক্ষা পদ্ধতি চালুর দাবি জানান এবং তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকারী সনদপত্র নিয়ে সাংবাদিকতায় নিয়োগের ব্যবস্থা নিন। তাহলেই এ থেকে উত্তরণ সম্ভব হবে।

  7. Nuruzzaman says:

    বন্দর উপজেলার ধামগড় ইউপির কলোনীর আক্তার হোসেন ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত । এখন বনেগেছে ডাক্তার ও সাংবাদিক। জমে তুলেছে প্রতারণা। পরিবারের সবাই সাংবাদিক।

  8. Sonet says:

    বাস্তব কথা উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ

  9. আমাদের ঊচিৎ পরিচিত সকল ভুয়া সাংবাদিকদের ধরিয়ে দেওয়া৷ তা না হলে ভুয়াদের দৌড়াত্য দিন কে দিন আরও বেড়ে যাবে৷

  10. এগুলো আজ এক বাস্তবতার এক অহরহ দৃষ্টান্ত আপনারা খুজে নিবেন তবে প্রয়োজনে বলতে রাজি আছি জীবনে দুকলম লিখছেন বলে আদৌও কারোরই জানা নেই তবু আজ হতে বহু বৎসর ধরে কয়েক ধাপে সরকারি সংস্থার প্রধান এর নাম রাজনীতির বিবেচনা এরাই সুযোগ সন্ধানী সুবিধা ভোগী হায়েনার দল এরাই আজ মিলেমিশে ভোগ করছে রাষ্ট্রের ভোগবিলাস,,

  11. jassim farazi says:

    কি আর করার আরো যে কত কি দেখতে হবে আল্লাহপাক জানে???

  12. খুব সাহসী একটা লেখা। ধন্যবাদ

  13. sulaman kobir says:

    সংবাদ টি পরে খুব ভাল লাগলো। বাস্তবতার নিরিখে তথ্যানুসন্ধানী সামগবাদিকতা এখন সময়ের দাবী। এইসব ভুয়া সাংবাদিকদের চিহ্নিত করা হউক।

  14. s m shamim says:

    দৈনিক দেশসেবা নামে একটি অনলাইন পোর্টাল ও কার্ড বিক্রির ধান্দায় ব্যস্ত।

  15. hh says:

    সম্পাদক যদি নন মেট্রিক হয়!তাহলে সাংবাদিক মুরগি ও চা ওলাই হবে।

    • Mithon Mia says:

      এই রিপোর্ট প্রকাশ করায় ভূয়া নাম দারী কিছু সাংঘাতিক আমাকে হুমকি দিচ্ছি আমি যেনো নিউজটা ডিলেট করে ফেলি, কক্সবাজার থেকে হুমকি দিচ্ছে,,,

  16. বাস্তব সম্মত প্রতিবেদন, পড়ে ভালই লাগলো। সত্যি কথা বললে তো জোঁকের মূখে চুন পড়বে- পদ, পরিচিতি, কার্ড, সাইনবোর্ড ব্যবসারই তো এখন রমরমা অবস্থা। মনে হচ্ছে আমরা এখন খাঁদের কিনারে অবস্থান করছি, এখনই ইউটার্ন অথবা এবাউট টার্ণ নিতে হবে।তাই এসব কথিত ভূয়া,অপসাংবাদিকদের বিচরণ ও অপতৎপরতা রুখতে হলে প্রকৃত সাংবাদিক সংগঠনকে বলিষ্ঠ ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। সেই সাথে চটিচাটা এবং তোষামোদি সাংবাদিকতা পরিহার করে স্বীয় পেশার ভাবমূর্তি সমুন্নত করে জনগনকে আস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।
    অন্যথায় বিলম্বে ঠক বাচতে গাঁ উজাড় হবার উপক্রম হবে।

    • Mithon Mia says:

      এই রিপোর্ট প্রকাশ করায় ভূয়া নাম দারী কিছু সাংঘাতিক আমাকে হুমকি দিচ্ছি আমি যেনো নিউজটা ডিলেট করে ফেলি, কক্সবাজার থেকে হুমকি দিচ্ছে,,,

  17. মো: আব্দুল মজিদ says:

    লেখাটির মধ্যে বাস্তবতা রয়েছে। পড়ে ভালো লাগলো।
    কিন্তু আমার প্রশ্ন এর জন্য দায়ী কে?
    আজকে ডাক্তার লিখতে হলে আইন লাগে। আর সাংবাদিক হতে হলে কি লাগে? রাষ্ট্র এ দায় কখনই এড়াতে পারেনা। গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয়। এটা অনেকটা সান্তনা পুরস্কার এর মতো!

    • Mithon Mia says:

      এই রিপোর্ট প্রকাশ করায় ভূয়া নাম দারী কিছু সাংঘাতিক আমাকে হুমকি দিচ্ছি আমি যেনো নিউজটা ডিলেট করে ফেলি, কক্সবাজার থেকে হুমকি দিচ্ছে,,,

  18. Nazmul Hossan says:

    সহমত পোষণ করছি।
    আমার মনে হচ্ছে সমগ্র বাংলাদেশে এই সমস্ত অক্ষর জ্ঞানহীন সামবাদিক ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে।রংপুর জেলার পীরগাছা উপজেলায় একাধিক সামবাদিক আছে।
    যেমনটি -Md Sheikh Mojnu Shah

    • Mithon Mia says:

      এই রিপোর্ট প্রকাশ করায় ভূয়া নাম দারী কিছু সাংঘাতিক আমাকে হুমকি দিচ্ছি আমি যেনো নিউজটা ডিলেট করে ফেলি, কক্সবাজার থেকে হুমকি দিচ্ছে,,,

  19. নবিউল says:

    বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে বাধিত থাকব প্রতিনিধি দেন।

  20. Jayed says:

    As far i know about journalist or journalism..u or Ur office need to be enlisted by # Information Ministry #DGFI # SB # NSI…Atleast those Authority will know about u or ur office that exit in real…and must be need a trade license…after a time intervel the detective agency’ll continue their inquiry about u or ur office activities.. i’ve applied since 2015 and frm then above authority yearly communicate to my office and me…it’s not a easy processes..now it’s time to get rid frm this type of fake if they r not in this processes …
    Thanks….

  21. হাফেজ মুহাম্মদ কাশেম says:

    সংবাদটির শিরোনাম দেখে মনে করেছিলাম এটি টেকনাফের কাহিনী। কিন্ত নাহ, পুরো দেশটা-ই দেশটি মনে হয় একই অবস্থা। উত্তোরণ জরুরী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের আরও খবর...।