শনিবার, ২৭শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ,
শিরোনামঃ
আরেকটি আসনে বদল করলো বিএনপি মাসুদুজ্জামানের উদ্যােগে বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা ও তারেক রহমান পরিবারসহ স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে দোয়া  দিপু ভূইয়ার নেতৃত্বে তারেক রহমানের সংবর্ধনায় বিশাল শোডাউন  মাসুদুজ্জামানের পক্ষে তারেক রহমানের সংবর্ধনায় হাজারোও নেতাকর্মী নিয়ে অংশ গ্রহণ  নারায়ণগঞ্জে শব্দদূষণ রোধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান; ৩ টি যানবাহনকে জরিমানা  জোট প্রার্থী হিসেবে মনির হোসেন কাসেমীর নাম ঘোষণার পর নেতাকর্মীদের নিয়ে শোডাউন  সিদ্ধিরগঞ্জে পাওনা টাকা চাওয়ায় ব্যবসায়ীর দোকানে আগুন মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ফতুল্লা প্রেস ক্লাবে আলোচনা সভা ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন  তারেক রহমান পরিবারসহ স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে মাসুদুজ্জামানের দোয়া

সাবেক সেনাপ্রধান কেএম সফিউল্লাহ’র দাফন সম্পুর্ণ 

নিউজ ২৪ নারায়ণগঞ্জঃ 

সাবেক সেনাপ্রধান ও মুক্তিযুদ্ধের ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) কেএম সফিউল্লাহ (বীর উত্তম)-এর মরদেহ জানাজা নামাজ শেষে বনানীস্থ সেনাবাহিনী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।

রোববার (২৬ জানুয়ারি) বাদ জোহর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কাজী আব্দুল হামিদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বনানীস্থ সেনাবাহিনী কবরস্থানে তাঁকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।

জানাজায় অংশ নেন রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, রূপগঞ্জ থানার ওসি লিয়াকত আলী, উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট মাহফুজুর রহমান হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক বাছির উদ্দিন বাচ্চু, এবং পরিবারের সদস্যরা।

মেজর জেনারেল কেএম সফিউল্লাহ দীর্ঘদিন ধরেই নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। গত ২ জানুয়ারি তাঁকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রোববার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।

১৯৩৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের দক্ষিণ নবগ্রামে জন্মগ্রহণকারী কেএম সফিউল্লাহ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর সাহসী ভূমিকার জন্য তিনি “বীর উত্তম” খেতাবে ভূষিত হন।

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের প্রথম সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৬ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তিনি মালয়েশিয়া, কানাডা, সুইডেন ও ইংল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, তিন মেয়ে, এক ছেলে এবং অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

খবরটি সবার সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের আরও খবর...।