মঙ্গলবার, ১৪ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৯শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ,
শিরোনামঃ
আমরা অবশ্যই এলাকার লোক হিসেবে মাসুদকে পাস করিয়ে নিয়ে আসতে পারবো:মোহম্মদ আলী পুনরায় ফতুল্লা প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুর রহিম ও সেক্রেটারি মোঃ মাসুম আমার ছেলে অ্যারো স্পেস ইঞ্জিনিয়ার, তার অয়ন ওসমান হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই: বাবুল আমি রাজনীতিতে আসছি সেবা করতে, ব্যবসা করতে না: এমপি প্রার্থী মাসুদুজ্জামান মাসুদ  আমরা যদি নাগরিক হিসেবে সচেতন হই, তবেই এসব দুর্যোগ থেকে রক্ষা পেতে পারি: ডিসি র‍্যাব এবং জেলা প্রশাসনের যৌথ  অভিযানে খানপুর হাসপাতাল থেকে ১৫ জন দালালকে আটক সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১০ পুরিয়া হেরোইন ও মাদক বিক্রির টাকাসহ ২জন ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার  শিশুদের শিক্ষা, নিরাপত্তা ও সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর: ডিসি রূপগঞ্জে শবনম ভিজিটেবল অয়েল মিলস কারখানায় ভয়াবহ আগুন এই শহর আমাদের সবার, তাই শহরটিকে পরিচ্ছন্ন রাখা আমাদের দায়িত্ব: খোরশেদ 

সাবেক সেনাপ্রধান কেএম সফিউল্লাহ’র দাফন সম্পুর্ণ 

নিউজ ২৪ নারায়ণগঞ্জঃ 

সাবেক সেনাপ্রধান ও মুক্তিযুদ্ধের ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) কেএম সফিউল্লাহ (বীর উত্তম)-এর মরদেহ জানাজা নামাজ শেষে বনানীস্থ সেনাবাহিনী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।

রোববার (২৬ জানুয়ারি) বাদ জোহর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কাজী আব্দুল হামিদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বনানীস্থ সেনাবাহিনী কবরস্থানে তাঁকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।

জানাজায় অংশ নেন রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, রূপগঞ্জ থানার ওসি লিয়াকত আলী, উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট মাহফুজুর রহমান হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক বাছির উদ্দিন বাচ্চু, এবং পরিবারের সদস্যরা।

মেজর জেনারেল কেএম সফিউল্লাহ দীর্ঘদিন ধরেই নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। গত ২ জানুয়ারি তাঁকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রোববার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।

১৯৩৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের দক্ষিণ নবগ্রামে জন্মগ্রহণকারী কেএম সফিউল্লাহ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর সাহসী ভূমিকার জন্য তিনি “বীর উত্তম” খেতাবে ভূষিত হন।

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের প্রথম সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৬ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তিনি মালয়েশিয়া, কানাডা, সুইডেন ও ইংল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, তিন মেয়ে, এক ছেলে এবং অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

খবরটি সবার সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের আরও খবর...।