সোমবার, ২২শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ,
শিরোনামঃ
নারায়ণগঞ্জে মাসুদুজ্জামানের নেতৃত্বে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার গণসংযোগ আমি এখনো জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রার্থী: মাসুদুজ্জামান  সোনারগাঁয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৪ জনকে দেশীয় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার  বন্দরে বাসযাত্রী কিশোরীকে গণধর্ষণের ঘটনায় দুই আসামি গ্রেফতার  খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের বড়দিন উপলক্ষে নিরাপত্তা নিয়ে কোন শঙ্কা নেই : এসপি বিএনপিকে সামনে নির্বাচিত করতে হবে, প্রার্থী কে হলো, সেটি বিষয় না: এড. সাখাওয়াত  সিদ্ধিরগঞ্জে জাগরণী সংসদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত’ ও ‘বিচলিত’ না হওয়ার আহ্বান মাসুদুজ্জামানের ধলেশ্বরী নদীতে ফেরি থেকে ট্রাকসহ পাঁচটি যানবাহন পড়ে গেছে, এক ব্যক্তি নিখোঁজ  আগে যে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে এখন পর্যন্ত সেটাই চূড়ান্ত : রিজভী 

সাবেক সেনাপ্রধান কেএম সফিউল্লাহ’র দাফন সম্পুর্ণ 

নিউজ ২৪ নারায়ণগঞ্জঃ 

সাবেক সেনাপ্রধান ও মুক্তিযুদ্ধের ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) কেএম সফিউল্লাহ (বীর উত্তম)-এর মরদেহ জানাজা নামাজ শেষে বনানীস্থ সেনাবাহিনী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।

রোববার (২৬ জানুয়ারি) বাদ জোহর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কাজী আব্দুল হামিদ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বনানীস্থ সেনাবাহিনী কবরস্থানে তাঁকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।

জানাজায় অংশ নেন রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, রূপগঞ্জ থানার ওসি লিয়াকত আলী, উপজেলা বিএনপির সভাপতি এডভোকেট মাহফুজুর রহমান হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক বাছির উদ্দিন বাচ্চু, এবং পরিবারের সদস্যরা।

মেজর জেনারেল কেএম সফিউল্লাহ দীর্ঘদিন ধরেই নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। গত ২ জানুয়ারি তাঁকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রোববার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।

১৯৩৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের দক্ষিণ নবগ্রামে জন্মগ্রহণকারী কেএম সফিউল্লাহ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর সাহসী ভূমিকার জন্য তিনি “বীর উত্তম” খেতাবে ভূষিত হন।

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশের প্রথম সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৬ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তিনি মালয়েশিয়া, কানাডা, সুইডেন ও ইংল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, তিন মেয়ে, এক ছেলে এবং অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

খবরটি সবার সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের আরও খবর...।