সোমবার, ২০শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৪ঠা কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ,
শিরোনামঃ
নারায়ণগঞ্জ মহানগর জুড়ে আওয়ামী দোসর ও ডাকাত দলের ফেস্টুনে সয়লাব তাঁতীঁদল বাংলাদেশ ইসলামী সমন্বয় পরিষদ আয়োজিত সুশাসন প্রতিষ্ঠায় রাজনৈতিক ঐক্য শীর্ষক জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত ডেঙ্গু প্রতিরোধে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির মশক নিধন কর্মসূচি পালন ইনশাআল্লাহ ৩১ দফার মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন ঘটাব: অ্যাড. সাখাওয়াত  আড়াইহাজারে মনোনয়ন প্রত্যাশী আজাদের মায়ের উঠান বৈঠক  নাসিক ১৭ নং ওয়ার্ডে মনোনয়ন প্রত্যাশী বাবুলের পক্ষে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ  বিএনপিতে ভূমিদস্যুদের কোনো জায়গা হবে না: মামুন মাহমুদ  আমরা নতুন একটি সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে চাই, যেখানে সবাই হবেন মানবিক: জাহিদুল ইসলাম  নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাব এবং কমিউনিটি হেল্পিং হাব ইউএসএ’র মধ্যে স্মারক স্বাক্ষর  শহরের উকিলপাড়ায় অভিযান চালিয়ে ইয়াবাও গাঁজাসহ ৪ জন আটক

গাইবান্ধা জেলার হত্যা মামলার আসামী রূপগঞ্জে গ্রেফতার 

নিউজ ২৪ নারায়ণগঞ্জ:

গাইবান্ধা জেলার হত্যা মামলার আসামী সাজ্জাদ মিয়া (৩৫)কে রূপগঞ্জের ডহরগাঁও এলাকা থেকে আটক করে র‌্যাব-১১। বুধবার (২৬ জুন) র‌্যাব-১১ এর মিডিয়া অফিসার এএসপি সনদ বড়ুয়ার স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়।

আটককৃত সাজ্জাদ মিয়া হলেন, গাইবান্ধার পলাশবাড়ী থানার বুজরুক বিষ্ণুপুর এলাকার শামছুল মিয়া ছেলে।

বিজ্ঞপ্তিতে র‌্যাব জানায়, গাইবান্ধার হত্যাকান্ডে জড়িত আসামীকে গ্রেফতারের লক্ষ্যে র‍্যাব ১১ সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালায়। অভিযানে ২৫ জুন হত্যা মামলার আসামী সাজ্জাদ মিয়া (৩৫)কে আটক করা হয়।

র‌্যাব আরও জানায়, প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায় সাজ্জাত মিয়া গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানার এজাহারনামীয় আসামী। মামলার বাদী ও আসামীরা পাড়া প্রতিবেশী হওয়ায় দীর্ঘদিন যাবত তাদের মধ্যে জায়গা জমি সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিরোধিতা চলে আসছে। এর প্রেক্ষিতে গত ১৮ জুন বাদীর ছেলে লিটন মিয়া নিজ বাড়ি হতে বোর্ড বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় বিষ্ণুপুর নাম স্থানে গ্রেফতারকৃত আসামীসহ আরও ৩০/৩৫ জন আসামীরা সবাই দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দলবদ্ধ হয়ে বাদীর ছেলেকে এলোপাথাড়ি মারপিট ও রক্তাক্ত জখম করে। ডাকচিৎকার শুনে বাদীর আত্মীয় স্বজন ৭/৮ জন এগিয়ে গেলে আসামীরা বাদী পক্ষের সবাইকে গুরুতর আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করে এবং ঘটনাস্থল হতে হত্যার হুমকি দিয়ে চলে যায়। আঘাতপ্রাপ্তদের মধ্যে রুবেল মিয়া নামক একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে তৎক্ষণাৎ গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। রুবেল মিয়ার মাথায় ১২০ টি সেলাই লাগে। পরবর্তীতে ভিকটিম রুবেল মিয়ার শারীরিক অবস্থা আরো খারাপের দিকে গেলে তাকে ঢাকা মেট্রোপলিন মেডিকেল সেন্টার হাসপাতালে রেফার করা হয় এবং ঐখানে দুইদিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় রুবেল মিয়া মৃত্যুবরণ করেন। ঘটনার পর পরই মোছা রেবা বেগম বাদী হয়ে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী থানাতে একটি গুরুতর আঘাত ও হত্যার চেষ্টা মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে মামলা হওয়ার দুইদিন পর যখন ভিকটিম রুবেল মিয়া মৃত্যুবরণ করেন তখন বাদীর আবেদনক্রমে হত্যার চেষ্টা মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়।

খবরটি সবার সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের আরও খবর...।