নিউজ ২৪ নারায়ণগঞ্জ:
বিকেএমইএ‘র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমকে নিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করছে স্থানীয় একটি পত্রিকা, এমনটা দাবি করে প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জের গার্মেন্টস, নিটিং ওনার্স এসোসিয়েশন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
রবিবার (২২ ডিসেম্বর) জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়ে ওই প্রতিবাদ জানান তারা।
বিকেএমইএ, বাংলাদেশ নিটিং ওনার্স এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ হোসিয়ারী এসোসিয়েশন এবং বিসিক শিল্প মালিক সমিতির সদস্য প্রতিষ্ঠান সমূহের পক্ষে ২৯৮ জন সদস্য প্রতিষ্ঠানের মালিকের স্বাক্ষর সম্বলিত ১৩ টি শীট সংযুক্ত করে, বিকেএমইএ‘র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মঞ্জুরুল হক, বাংলাদেশ নিটিং ওনার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সেলিম সারোয়ার ও বিসিক শিল্প মালিক সমবায় সমিতির সহ-সভাপতি আবু তাহের শামীমসহ প্রায় ও দেড় শতাধিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত হয়ে জেলা প্রশাসকের নিকট ওই স্মারকলিপি প্রদান করেন।
স্মারকলিপিতে মোহাম্মদ হাতেমকে স্থানীয় একটি পত্রিকা মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করার দাবি জানিয়ে তাঁরা প্রতিবাদ জানান। সেই সাথে স্থানীয় ওই পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিলের দাবি জানান তারা।
এ সময় বিকেএমইএ’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনসুর আহমেদ বলেন, বিভিন্ন সময় শ্রমিক অসন্তোষসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তিনি (মোহাম্মদ হতেম) দৌড়ে গিয়ে কাজ করেছেন। তিনি নিজের কাজ না করে অন্যদের কাজের সমাধানে এগিয়েছেন। সেই হাতেমের বিরুদ্ধে একটি কুচক্রি মহল ৫ আগস্টের পর থেকে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। যাদের সমাজের প্রতি কোন দায়বদ্ধ নাই। কিন্তু তারা হামেতের বিরুদ্ধে লিখে যাচ্ছে। তাই আজকে স্বারক লিপির মাধ্যমে জেলা প্রশাসক মহদোয়ের কাছে এর প্রতিবাদ জানাই। আমাদের দাবি ওই পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করতে হবে। কোন ইউলো জার্নালিজম নারায়ণগঞ্জে চলবে না।
বাংলাদেশ নিটিং ওনার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সেলিম সারোয়ার বলেন, মোহাম্মদ হাতেম শুধু বিকেএমইএ’র নেতা না। উনি পুরো ব্যবসায়ীদের নেতা। যারা ভুয়া নিউজ করছে, তারা অবশ্যই সরি বলবে। আমরা জেলা প্রশাসকের কাছে অনুরোধ জানাবো, এই পত্রিকা দ্রুত বন্ধ করা হোক।
স্মারকলিপি গ্রহণকালে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মাহমুদল হক বলেন, একটি দৈনিক পত্রিকায় মোহাম্মদ হাতেমকে নিয়ে একাধিক সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। এই বিষয়ে আমরা আইনানুযায়ী কাজ করবো। পত্রিকার মালিক, ব্যবসায়ীদের সকলকেই আইনের আওতায় থেকে কাজ করতে হয়। আমরা এই বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।
পাঠকের সুবিধায় স্মারকলিপিটি হুবহু তুলে ধরা হলো–
“আমরা বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন- বিকেএমইএ, বাংলাদেশ নিটিং ওনার্স এসোসিয়েশন এবং বিসিক শিল্প মালিক সমবায় সমিতি লিঃ এর সদস্যগন এই মর্মে অভিযোগ দিচ্ছি যে, নারায়ণগঞ্জের স্থানীয় পত্রিকা ‘দৈনিক যুগের চিন্তা’ বিকেএমইএ ও বিসিক শিল্প মালিক সমিতির সম্মানিত সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমকে ঝুট ব্যবসায়ী, ভূমি দস্যু আক্ষায়িত করে তাঁর এবং তার দুই ছেলের বিরুদ্ধে লাগাতরভাবে অশিক্ষিতের ন্যয় অসভ্য ভাষায় নানা প্রকার কুৎসা রটনা ও নির্লজ্জ মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করে যাচ্ছে, যা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যাচ্ছেনা, যা একেবারেই বাস্তবতা বিবর্জিত। এতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রপ্তানিখাতের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন বিকেএমইএ’র ভাবমুর্তি যেমন ক্ষুন্ন হচ্ছে আবার সভাপতি জনাব মোহম্মেদ হাতেমের মানহানি ঘটছে চরমভাবে। আমরা এ ধরনের ন্যাক্কার জনক নির্লজ্জ মিথ্যাচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জনাচ্ছি এবং পত্রিকাটির ডিক্লারেশন বাতিলের দাবী জানাচ্ছি।
সম্মানিত জেলা প্রসাশক মহোদয়, বিকেএমইএ’র সভাপতির কাছ থেকে আমরা জানতে পেরেছি যে কিছুদিন পূর্বে উল্লিখিত পত্রিকাটির মালিক-সম্পাদক, বিগত সরকারের আমলের নারায়ণগঞ্জের সবচেয়ে বড় ঝুট সন্ত্রাসী ও আরও দুজনকে সাথে নিয়ে তার ঢাকার বাসায় যান। এসময় তাদেরকে ৫টি ফ্যাক্টরীর ঝুট পাইয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন। তিনি তাতে অপরাগতা প্রকাশ করলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে চলে যায়। এর পর থেকে তাকে নিয়ে নানা ধরনের অপপ্রচার শুরু করে। এর অংশ হিসেবে এসব বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করে যাচ্ছে।
আশির দশকের মাঝামাঝি নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রিক যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নীটওয়্যার রপ্তানি শুরু করেছিল মোহাম্মদ হাতেম তাদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর পরিবারের প্রতিষ্ঠান একটানা কয়েক বছর ‘রাষ্ট্রপতি রপ্তানী ট্রফি’ ও ‘জাতীয় রপ্তানী ট্রফি’ পেয়েছে।
বিকেএমইএ প্রতিষ্ঠার অন্যতম উদ্যোক্তা মোহাম্মদ হাতেম। ১৯৯৬ সালে তাঁর প্রতিষ্ঠান ‘এমবি নীট ফ্যাশন’ এর সদস্য পদ দিয়েই বিকেএমইএ’র যাত্রা শুরু হয়।
এমবি নীট ফ্যাশন’ বর্তমান নাম ‘এমবি নীট ফ্যাশন লিঃ’ এবং বিকেএমইএ’র সদস্য নাম্বার- ০০১। মোহাম্মদ হাতেম বিকেএমইএ’র সর্ব কনিষ্ঠ প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হিসেবে একটানা ২০০২ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ২০০২-২০০৪ সেশনে সহ-সভাপতি, ২০০৬-২০০৮ সেশনে পরিচালক, ২০১০- ২০১২ সেশনে ২য় সহ-সভাপতি, ২০১২-২০১৪ এবং ২০১৪-২০১৬ সেশনে প্রথম সহ-সভাপতি, ২০১৯-২০২১ সেশনে প্রথম সহ-সভাপতি, ২০২১-২০২৩ এবং ২০২৩-২০২৪ সেশনে (২৫ আগষ্ট) পর্যন্ত নির্বাহী সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
ছাত্র জনতার বিপ্লবের পর সংগঠনের সভাপতি পদে থাকা সাবেক এমপি একেএম সেলিম ওসমান পদত্যাগ করেন। এরপর গত ২৫ আগষ্ট ২০২৪ বোর্ড সভা সর্বসম্মতিতে তাকে সভাপতি নির্বাচিত করে।
সম্মানিত জেলা প্রসাশক মহোদয়, বিকেএমইএ’র প্রতিষ্ঠাতাকালীন পরিচালনা পর্ষদে ছিলেন মোহাম্মদ হাতেমের পরিবারেরই আরও তিনজন- ১ম সহ- সভাপতি ছিলেন মোখলেসুর রহমান (এন আর নিটিং মিলস লিঃ, সদস্য নম্বর ০০২, রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় রপ্তানী ট্রফি অক্সিটোস্ট্রের সভাপতি (অর্থ) মোহাম্মদ কাসেম (বি আর নিটিং মিলস, সদস্য নম্বর ০০৭) এবং পরিচালক ছিলেন দিওলানা মাই সালেম (নেভী হোসিয়ারী, সদস্য নম্বর ০১০ ও এমএস ডাইং প্রিন্টিং এন্ড ফিনিশিং লিঃ)।
আমাদের জানা মতে, মোহাম্মদ হাতেম কখনো কোন রাজনৈতিক দল বা কর্মকান্ডের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন না। ফলে যখন যে দল ক্ষমতায় ছিল তার বিপক্ষ দলের তকমা দেওয়ার চেষ্টা করেছে কুচক্রী মহল, এখন যেমন তাঁকে স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদী সরকারের দোসর বানাবার চেষ্টা করা হচ্ছে, তেমনই ২০১০ সালে যখন বিকেএমইএ নির্বাচনে অংশগ্রহন করতে গেলেন তখন তাকে এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের জামায়াত-বিএনপি বানানোর চেষ্টা করা হয়েছিল (দৈনিক কালের কণ্ঠ, ৩ মার্চ ২০১০; পরবর্তিতে ২ নভেম্বর ২০১৭ পত্রিকাটি ক্ষমা চেয়ে পূর্বের প্রতিবেদনটি ভুল ছিল বলে স্বীকার করে নেয়)। কিন্তু কুচক্রীদের এসব চক্রান্ত উপেক্ষা করে ওই নির্বাচনে তার প্যানেল বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করে বিকেএমইএ বোর্ড গঠন করে এবং তিনি সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে বিশাল ব্যবধানে প্রথম হলেন। একইভাবে ২০১২ সালের নির্বাচনে তার প্যানেল জয়লাভ করে এবং যথারীতি বিশাল ব্যবধানে তিনিই প্রথম হলেন। কিন্তু ক্ষমতাসীন দলের সাথে তার সম্পৃক্ততা না থাকায় এবারও তাকে সভাপতি হতে দেওয়া হয়নি। এরপর ২০১৪, ২০১৬, ২০১৯, ২০২১ এবং ২০২৩ সালে নির্বাচন প্রক্রিয়া অনুসরন করে বোর্ড গঠিত হলেও সভাপতি পদে যথারীতি তিনি ছিলেন উপেক্ষিত। মাঝে তিন বছর (২০১৬-১৯) অভিমান করে বিকেএমইএ বোর্ডে না থাকলেও সদস্যদের প্রয়োজনে তাকেই বিভিন্ন কাজ করতে হয়েছিল। তখন সংগঠনের কাজের সুবিধার্থে গঠণতন্ত্র সংশোধন করে নির্বাহী সভাপতি পদ সৃষ্টি করে তাকে নির্বাচিত করা হয়।
কথিত ছিল যে যতদিন শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকবেন আর একেএম সেলিম ওসমান জীবিত থাকবেন ততদিন মোহম্মেদ হাতেম বিকেএমইএ’র সভাপতি হতে পারবেন না। বাস্তবেও ছিল তা, ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সালে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত এক টানা ১৪ বছর জনাব সেলিম ওসমানই সভাপতি ছিলেন। যদিও দেশে বিদেশে বিকেএমইএ’র সকল কর্ম কান্ডে অংশগ্রহন ছিল মোহম্মেদ হাতেমের। একই সময়ে বিকেএমইএ’র প্রতিনিধি হিসেবে ১২ বছর এফবিসিসিআই’র মনোনীত পরিচালকও ছিলেন জনাব সেলিম ওসমান। বিভিন্ন সময়ে মোহাম্মদ হাতেমকে এফবিসিসিআইর মনোনীত পরিচালক করার আলোচনা থাকলেও তিনি তা করেননি।
আমাদের জানা মতে, মোহম্মেদ হাতেম তার কর্ম ও যোগ্যতা বলেই সাংগঠনের পদ-পদবীতে ছিলেন, কোনভাবেই বিগত সরকারের আনুকল্য বা সুবিধা ভোগী হিসেবে নয়। আমরা মনে করি, এ মুহূর্তে বিকেএমইএতে মোহাম্মদ হাতেমের কোন বিকল্প নেই। বিগত ১৪ বছর সভাপতির নিষ্ক্রিয়তার কারণে দেশে ও বিদেশে তাকেই কাজ করতে হয়েছে।
বিকেএমইএ’র যে দু’জন সদস্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে সভাপতির বিরুদ্ধে পত্র দিয়েছেন বিকেএমইএ তে বা দেশের পোশাক খাতে বিগত ২৮ বছরে তাদের কী ভূমিকা ছিল তা অনুসন্ধান করতে আমরা বিনীত অনুরোধ করছি। একই সাথে মোহাম্মদ হাতেম সম্পর্কে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর, দেশী-বিদেশী বিভিন্ন সংস্থা, ব্যবসায়ী মহলে খোঁজ নিলেই আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি।
প্রিয় জেলা প্রসাশক মহোদয়, আমরা অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে বলতে চাই মোহম্মেদ হাতেম তার দীর্ঘ সাংগঠনিক জীবনে কখনও দেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি রপ্তানিমুখী শিল্পখাত, এই শিল্পের উদ্যোক্তা, শ্রমিক-কর্মচারী সর্বোপরি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের সামষ্টিগত স্বার্থের বাইরে কোন কথা বলেননি, সবসময়েই কথা বলেছেন অত্যন্ত বজ্রকণ্ঠে। কোন সরকারকে তোষামোদ করে বা নিজের স্বার্থ নিয়েও কখনও কথা বলেননি। সেক্টরের স্বার্থে যা বলা দরকার তাই বলেছেন। কাজ করতে গিয়ে বা কারো উপকার করতে গিয়ে তিনি কখনও দল-মত, পক্ষ-বিপক্ষ ভাবেননি। ফলে তিনি বিকেএমইএ, বিজিএমইএ, ইএবি, বিইএফ, এফবিসিসিআই সহ অন্যান্য সকল ব্যবসায়ী সংগঠনের সদস্যদের কাছেই অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব।
এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে ৫ আগষ্ট ২০২৪ শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগে স্বৈরাচারী- ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে পোশাক শিল্পের যে ৪৮ জন তরুন উদ্যোক্তা বিবৃতি দিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের এক দফা দাবির পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল তার অন্যতম উদ্যোক্তা ছিল মোহাম্মদ হাতেমের ছেলে হাসিন আরমান (পরিচালক, এমবি নীট ফ্যাশন; ১ম সহ-সভাপতি, ‘বাংলাদেশ এ্যাপারেলস ইয়ুথ লীডার্স এলায়েন্স-BAYLA)। এছাড়া তার পরিবারের অন্যান্য বিবৃতিদাতারা ছিল- তার ভাতিজা ইকবাল হাসান (পরিচালক, ফেয়ার এ্যাপারেলস লিঃ), যারা পোশাক শিল্পের দ্বিতীয় প্রজন্মের সংগঠনটিরও সদস্য। বিকেএমইএ’র নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসানও রয়েছে স্বাক্ষরদাতাদের মাঝে। মোহাম্মদ হাতেম এই সংগঠনের সকল সদসস্যদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পৃক্ত।
পরিশেষে বিকেএমইএ’র সভাপতি সম্পর্কে পত্রিকাটি যেভাবে মিথ্যাচার করে সংগঠন ও এর সভাপতি এবং তরুন বয়সে তার ছেলেদের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন ও মান হানি করার অপচেষ্টায় রত আমরা আবারও এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জনাচ্ছি। কোন ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তারা এহেন মিথ্যাচার করে থাকলে তাও খুঁজে বের করে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্যও বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি। একই সাথে উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রকাশের দায়ে পত্রিকাটির ডিক্লারেশন বাতিলের জোর দাবি জানাচ্ছি।”