সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানা এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও হত্যার অভিযোগে করা মামলা এবং ওয়ারেন্টসহ বিভিন্ন মামলার অভিযুক্ত আসামিরা রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিবি) তারেক আল মেহেদী।
তারেক আল মেহেদী জানান, ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযানে জেলার বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টসহ অভিযুক্ত আরও ২০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন: ফতুল্লার রুবেল (৪৫), সিদ্ধিরগঞ্জের ২ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সোহাগ হোসেন (৩২), যুবলীগের সক্রিয় সদস্য নূর হোসেন কুট্টি (২৫), বন্দরের মুছাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন (৫২), রূপগঞ্জের যুবলীগের কর্মী ইসমাইল হোসেন (৩৪), আড়াইহাজারে পৌরসভা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হারুন অর রশীদ (৪৪), সোনারগাঁয়ে জেলা ওলামা লীগের সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ মো. সোহান (২৫), সোনারগাঁও পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রনি হাসান (৩২), সোনারগাঁও থানা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী শফিউর রহমান হিরন (২২)।
আরও গ্রেফতার করা হয় খাইরুদ্দিন ইমন (২৪), রিফাত হাসান (২০), হোসাইন গাজী (২১), সোহাগ (২২), মোসাদ্দেক হোসেন (২৪), মো. জুয়েল রানা (৩৬), আবু মুছা (৩৮), লিটন (৩২), কামাল উদ্দিন (৫০), মাহাবুব হাসান (৩৮), রাসেল (২৪) প্রমুখ